বয়স বাড়তে থাকলে শরীরে ইউরিক এসিডের চোখ রাঙানিও শুরু হয়ে যায়। এই সমস্যা ঘরে ঘরে ছেঁয়ে গেছে। বসলে ওঠা যায় না, উঠলে বসা যায় না। বাড়ির বড়দের মধ্যে এমন দৃশ্য বেশি দেখা যায়।
ওষুধ খেয়েও সব সময় স্বস্তি পাওয়া যায় না। চিকিৎসকদের মতে, ওষুধ সেবনের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়াতেও পরিবর্তন আনতে হবে। খাওয়াদাওয়ার ধরনের ওপর নির্ভর করছে ইউরিক এসিড বশে থাকবে, নাকি বেড়ে যাবে। কিছু খাবার ইউরিক এসিডের রোগীদের বাধ্যতামূলকভাবে খাওয়া জরুরি।
তাতে নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইউরিক এসিড। কী সেই খাবার? চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
বেদানা
ইউরিক এসিড ধরা পড়লে বেদানা খাওয়া জরুরি। বেদানায় রয়েছে ভরপুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ইউরিক এসিডের মাত্রা কমায়।
পায়ে ব্যথা-যন্ত্রণারও অবসান ঘটায় এই ফল।
টমেটো
ইউরিক এসিডের অন্যতম ওষুধ এই টমেটো। এই সবজিতে লাইকোপেন ও পটাশিয়াম আছে। আর এই দুই উপাদান ইউরিক এসিড কমাতে সাহায্য করে। অস্থিসন্ধির ব্যথাও কমে টমেটো খেলে।
রেড বেল পেপার
ইউরিক এসিড বশে রাখতে ভিটামিন সি ভীষণ উপকারী। আর রেড বেল পেপার ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। প্রতিদিন রেড বেল পেপার খেতে পারলে ইউরিক এসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
চেরি
ইউরিক এসিডের চোখ রাঙানি বাড়লে চেরি খাওয়া শুরু করতে পারেন। চেরিতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্থো-সায়ানিন নামক উপাদান। ইউরিক এসিডের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি প্রদাহনাশক হিসেবেও কাজ করে চেরি। সূত্র : এই সময়
Publisher & Editor